আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। নির্বাচনকে ঘিরে খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদেরও নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন ভোট প্রার্থীরা। উপজেলার ৪নং সুরখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীক নিয়ে শেখ জাকির হোসেন লিটু, স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীকে বি,এম মাসুদ রানা,চশমা প্রতীক আব্দুল হাদী সরদার, ঘোড়া প্রতীক শেখ হেমায়েত এবং হাতপাখায় হাফিজুর ইসলাম । সুরখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা জমজমাট হয়ে উঠেছে। নৌকার প্রার্থীদের চেয়ে আনারস প্রতিকের স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রচারণায় ভোটারদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদ রানার নির্বাচনী প্রচারণা ঘিরে ব্যাপক গণজোয়োর সৃষ্টি হয়েছে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদ রানার আনারস মার্কার পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন এলাকাবাসী। অবহেলিত সুরখালী ইউনিয়নকে একটি আধুনিক ও সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করার জন্য মাসুদ রানার চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় পথসভা-মতবিনিময় সভাসহ এলাকার প্রতিটি ওয়ার্ডের জনগনের সাথে উঠান বৈঠক ও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রার মাধ্যমে নিয়মিত গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন গণমানুষের নেতা মাসুদ রানা ।
মাসুদ রানা বলেন জনগনের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছি।জনগনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সুরখালী ইউনিয়নের মাটি ও মানুষের নেতা মাসুদ রানা তার ব্যক্তি ইমেজকে কাজে লাগিয়ে আসন্ন সুরখালী ইউনিয়নের উন্নয়নকে তরান্বিত করতে ভোটাররা তাকে সমর্থন জানিয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বিভিন্ন পর্যায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ও এলাকার সাধারন নারী পুরুষ সহ সর্বস্তরের ভোটাররাও তার গণসংযোগে অংশ নেয়।এলাকার সাধারন মানুষরা জানান,মাসুদ রানা একজন ত্যাগী ও সৎ আদর্শবান নেতা।
চেয়ারম্যান প্রার্থী মাসুদ রানা বলেন, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা খুব সুন্দর ভাবে হচ্ছে । তবে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে ও যদি সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়, তাহলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হওয়ার আশা ব্যক্ত করেন এই প্রার্থী। তিনি নির্বাচিত হলে সুরখালী ইউনিয়নের রাস্তাঘাটের কষ্ট অনেকটা লাঘব হবে। এবার সাবইকে সাথে নিয়ে বিজয়ের হাসি হাসতে চায় ইনশাল্লাহ্।
Post a Comment